ঘুরে আসুন রানী ভবানীর জমিদার বাড়ি
Tweet
ইতিহাসে রানী ভবানী একজন উল্লেখযোগ্য চরিত্র। ইতিহাসে আছে ১৭০৬ থেকে ১৭১০ সালের মাঝে ৫০ একর জমির উপর গড়ে উঠে এ রাজপ্রাসাদ যা নাটোরের জমিদারবাড়ি নামে পরিচিত । রানী ভবানী এই বাড়িতে বসেই অর্ধেক বাংলা শাসন করেছেন, তিনি “অর্ধ বঙ্গেশ্বরী” নামে খ্যাত। মূলত নবাব মুর্শিদ কুলির আমলে রানী ভবানী “ অর্ধ বঙ্গেশ্বরী” খ্যাতি লাভ করেন।রানী ভবানী মারা যাওয়ার পর তার দত্তক পুত্র রামকৃষ্ণ জমিদারিত্ব গ্রহন করেন এবং তার মৃত্যুর পর প্রাসাদটি তার দুই ছেলের মাঝে দুইভাগে বিভক্ত হয়ে বড় তরফ এবং ছোট তরফ নামে পরিচিতি পায়। রাজবাড়ির চারদিকে পরিখা দিয়ে ঘেরা,মূল রাজপ্রাসাদ দুটি ছাড়াও রয়েছে ছোট বড় অনেক ভবন, রয়েছে পাঁচটি পুকুর, তিনটি মন্দির, মৃত্যুকূপসহ বিভিন্ন স্থাপনা । জমিদার বাড়ির ভেতরে অবস্থিত মন্দিরগুলো দেব দেবীর টেরাকোটা দিয়ে অলঙ্কৃত।
কিভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে নাটোর সদর।এরপর রিকশা নিয়ে যাওয়া যাবে রানী ভবানী জমিদার বাড়ি।
কোথায় থাকবেন
নাটোর শহরের মাদ্রাসা মোড়ের আশে পাশে অনেক গুলো নিম্ম থেকে উচ্চমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে।