অনুষ্ঠিত হলো বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান
Tweet
মাসুদুল হাসান জায়েদী বিগত ৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ বিকাল ০৪:০০টায় আগারগাঁস্থ পর্যটন ভবনের ব্যাঙ্কয়েট হলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরারস এ্যাসোসিয়েশন (বিটিইএ)’র প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী এবং বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এ্যাওয়ার্ড-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হলো।
উক্ত আনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব এম. এ. মান্নান, এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব র. আ. ম. ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, এমপি, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান জনাব রাম চন্দ্র দাস, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জনাব জাবেদ আহমেদ, পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব মোঃ মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের এসপি জনাব ইব্রাহীম খলিল।
এছাড়াও গেস্ট অব অনার হিসাবে ছিলেন কসোভোর রাষ্ট্রদূত মান্যবর গুনের উরেইয়া, বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর মাসুদ এ. খান, টোয়াব এর ১ম ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব শিবলুল আজম কোরেশি, বিডি ইনবাউন্ড এর ১ম ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব আর. এম. জি. নাসির মজুমদার, ইউরোমেড ইএমআরবিআই-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর প্রফেসর মোঃ শাহরিয়ার পারভেজ এবং বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড এভিয়েশন মিডিয়া ফোরামের প্রেসিডেন্ট কাজী রহিম শাহরিয়ার।
এছাড়াও বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট সরকারী ও বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিগণ যা পর্যটন শিল্পের একটি বিরল ঘটনা।
মন্ত্রীমহোদয় কেক কাটার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্ভোদন করার পরে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিটিইএ-এর ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মাসুদুল হাসান জায়েদী। তিনি বলেন তরুণদের হাত ধরে পর্যটন শিল্পে এক নিরব বিপ্লব ঘটে গেছে। আর বাংলাদেশের পর্যটনের সকল স্ট্যাকহোল্ডারদের অর্থাৎ পর্যটন ব্যবসায়ী, পরিবহণ, হোটেল/রিসোর্ট, রন্ধন শিল্পী, রেস্টুরেন্ট, পর্যটন সাংবাদিক, শিক্ষক গবেষক সবাইকে একটি প্লাটফর্মে এনে পর্যটন উন্নয়নে কাজ করার লক্ষ্যেই বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এ্যাসোসিয়েশনের সৃষ্টি।
পর্যটনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল খাত উপখাতকে প্রেষণা দেয়ার লক্ষ্যে ৮টি ক্যাটাগরিতে এই এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য এবছর যেসব প্রতিষ্ঠান এওয়ার্ড পেলেনঃ
আবাসন খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে কক্সবাজারের “গ্যালাক্সি রিসোর্ট লিঃ” ও সাজেকের জুমঘর ইকো রিসোর্ট।
পরিবহণ খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে ঢাকার “সেন্টমার্টিন ট্রাভেলস লিঃ” ও খুলনার “হলিডেজ শিপিং লাইন”
পর্যটন মধ্যস্থতাকারী খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “সুন্দরবন ওয়ান্ডার্স ট্যুরিজম” “আল-আখওয়ান ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস” ও “দূর্বার বাংলা ট্যুরিজম”
খাদ্য ও পানীয় খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল কালিনারি ইন্সটিটিউট (আইসিআই)
পর্যটন শিক্ষা খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “আপডেট কলেজ” ও “ন্যাশনাল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট”
পর্যটন তথ্য প্রযুক্তি খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “অতিথি ডট কম”
পর্যটন বিনোদন খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “ম্যাজিক প্যারাডাইজ পার্ক”
পর্যটন গণমাধ্যম খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে মাই ট্যুরিজম/মাই টিভি
এবং পর্যটন শিল্পে বিশেষ অবদান রাখার জন্য “বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনকে” বিশেষ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, দেশের পর্যটন তরুণ প্রজন্মের হাত ধরে ইতোমধ্যে অনেকদূর এগিয়ে গেছে। আগামী দিনে আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। সরকারের যথাযথ পরিকল্পনা ও আন্তরিকতা আছে পর্যটন শিল্পকে বিকশিত করার।
সমাপনী বক্তব্যে বিটিইএ-এর চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর বলেন বাংলাদেশের ট্যুরিজম নানা সমস্যায় জর্জরিত। এই সমস্যা নিরসনে তিনি ৬টি দাবি উত্থাপন করেন
দাবি ১: সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে পর্যটন বিস্তারের ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত করতে হবে।
দাবি ২: যুবা নারী-পুরুষকে প্রত্যক্ষভাবে পর্যটনের দায়িত্ব অর্পন করতে হবে।
দাবি ৩: দেশে একটি কার্যকর ও টেকসই পর্যটন ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে।
দাবি ৪: পর্যটনে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধির জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
দাবি ৫: পর্যটন রপ্তানির জন্য উৎস দেশ অনুসন্ধান ও সে সব দেশে রপ্তানি নিশ্চিত করতে হবে।
দাবি ৬: বাংলাদেশকে একটি পর্যটনবান্ধব রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন পর্যটনকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিল্প হিসাবে গন্য করা হলেও সরকারী ভাবে এখনো শিল্প হিসাবে ঘোষনা করা হয় নি, তাই পর্যটনকে অনতি বিলম্বে শিল্প হিসাবে ঘোষনা দেয়ার জন্য মন্ত্রী মহোদয়সহ সকল পর্যটন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।। বক্তব্য শেষে তিনি বিটিইএ-এর সদস্যদের সদস্য সনদ প্রদান করেন।
মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের।
জায়েদীঃ বিগত ৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ বিকাল ০৪:০০টায় আগারগাঁস্থ পর্যটন ভবনের ব্যাঙ্কয়েট হলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরারস এ্যাসোসিয়েশন (বিটিইএ)’র প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী এবং বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এ্যাওয়ার্ড-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হলো।
উক্ত আনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব এম. এ. মান্নান, এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব র. আ. ম. ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, এমপি, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান জনাব রাম চন্দ্র দাস, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জনাব জাবেদ আহমেদ, পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব মোঃ মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের এসপি জনাব ইব্রাহীম খলিল।
এছাড়াও গেস্ট অব অনার হিসাবে ছিলেন কসোভোর রাষ্ট্রদূত মান্যবর গুনের উরেইয়া, বেটার বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর মাসুদ এ. খান, টোয়াব এর ১ম ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব শিবলুল আজম কোরেশি, বিডি ইনবাউন্ড এর ১ম ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব আর. এম. জি. নাসির মজুমদার, ইউরোমেড ইএমআরবিআই-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর প্রফেসর মোঃ শাহরিয়ার পারভেজ এবং বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড এভিয়েশন মিডিয়া ফোরামের প্রেসিডেন্ট কাজী রহিম শাহরিয়ার।
এছাড়াও বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট সরকারী ও বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিগণ যা পর্যটন শিল্পের একটি বিরল ঘটনা।
মন্ত্রীমহোদয় কেক কাটার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্ভোদন করার পরে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিটিইএ-এর ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মাসুদুল হাসান জায়েদী। তিনি বলেন তরুণদের হাত ধরে পর্যটন শিল্পে এক নিরব বিপ্লব ঘটে গেছে। আর বাংলাদেশের পর্যটনের সকল স্ট্যাকহোল্ডারদের অর্থাৎ পর্যটন ব্যবসায়ী, পরিবহণ, হোটেল/রিসোর্ট, রন্ধন শিল্পী, রেস্টুরেন্ট, পর্যটন সাংবাদিক, শিক্ষক গবেষক সবাইকে একটি প্লাটফর্মে এনে পর্যটন উন্নয়নে কাজ করার লক্ষ্যেই বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স এ্যাসোসিয়েশনের সৃষ্টি।
পর্যটনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল খাত উপখাতকে প্রেষণা দেয়ার লক্ষ্যে ৮টি ক্যাটাগরিতে এই এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য এবছর যেসব প্রতিষ্ঠান এওয়ার্ড পেলেনঃ
আবাসন খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে কক্সবাজারের “গ্যালাক্সি রিসোর্ট লিঃ” ও সাজেকের জুমঘর ইকো রিসোর্ট।
পরিবহণ খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে ঢাকার “সেন্টমার্টিন ট্রাভেলস লিঃ” ও খুলনার “হলিডেজ শিপিং লাইন”
পর্যটন মধ্যস্থতাকারী খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “সুন্দরবন ওয়ান্ডার্স ট্যুরিজম” “আল-আখওয়ান ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস” ও “দূর্বার বাংলা ট্যুরিজম”
খাদ্য ও পানীয় খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল কালিনারি ইন্সটিটিউট (আইসিআই)
পর্যটন শিক্ষা খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “আপডেট কলেজ” ও “ন্যাশনাল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট”
পর্যটন তথ্য প্রযুক্তি খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “অতিথি ডট কম”
পর্যটন বিনোদন খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে “ম্যাজিক প্যারাডাইজ পার্ক”
পর্যটন গণমাধ্যম খাতে এওয়ার্ড পেয়েছে মাই ট্যুরিজম/মাই টিভি
এবং পর্যটন শিল্পে বিশেষ অবদান রাখার জন্য “বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনকে” বিশেষ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, দেশের পর্যটন তরুণ প্রজন্মের হাত ধরে ইতোমধ্যে অনেকদূর এগিয়ে গেছে। আগামী দিনে আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। সরকারের যথাযথ পরিকল্পনা ও আন্তরিকতা আছে পর্যটন শিল্পকে বিকশিত করার।
সমাপনী বক্তব্যে বিটিইএ-এর চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর বলেন বাংলাদেশের ট্যুরিজম নানা সমস্যায় জর্জরিত। এই সমস্যা নিরসনে তিনি ৬টি দাবি উত্থাপন করেন
দাবি ১: সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে পর্যটন বিস্তারের ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত করতে হবে।
দাবি ২: যুবা নারী-পুরুষকে প্রত্যক্ষভাবে পর্যটনের দায়িত্ব অর্পন করতে হবে।
দাবি ৩: দেশে একটি কার্যকর ও টেকসই পর্যটন ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে।
দাবি ৪: পর্যটনে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধির জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
দাবি ৫: পর্যটন রপ্তানির জন্য উৎস দেশ অনুসন্ধান ও সে সব দেশে রপ্তানি নিশ্চিত করতে হবে।
দাবি ৬: বাংলাদেশকে একটি পর্যটনবান্ধব রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন পর্যটনকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিল্প হিসাবে গন্য করা হলেও সরকারী ভাবে এখনো শিল্প হিসাবে ঘোষনা করা হয় নি, তাই পর্যটনকে অনতি বিলম্বে শিল্প হিসাবে ঘোষনা দেয়ার জন্য মন্ত্রী মহোদয়সহ সকল পর্যটন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।। বক্তব্য শেষে তিনি বিটিইএ-এর সদস্যদের সদস্য সনদ প্রদান করেন।
মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে বিটিইএ ন্যাশনাল ট্যুরিজম বিজনেস এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের।