কক্সবাজারে পর্যটকদের মাঝে জনপ্রিয় হচ্ছে প্যারাসেইলিং
Tweet
কক্সবাজারে পর্যটকদের মাঝে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে প্যারাসেইলিং। হাওয়ায় ভেসে রোমাঞ্চের স্বাদ পেতে অনেকে ভীড় করছেন মেরিন ড্রাইভের পাশে দরিয়ানগর সৈকতে। আয়োজকরা বলছেন, সরকারি পৃষ্টপোষকতা পেলে প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে আরো ভালোভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের ব্র্যান্ডিং সম্ভব।
পাখির চোখে সমুদ্রের নীলজল, পাহাড় আর সবুজ প্রকৃতির সৌন্দর্য্য অবলোকন। এমন রোমাঞ্চকর অনুভূতির সুযোগ মেলায় প্যারাসেলিং।
বছর চারেক আগে কক্সবাজার শহরের অদূরে দরিয়ানগর সৈকতে প্রথমবারের মতো চালু হয় প্যারাসেইলিং। সময়ের সাথে বেড়েছে এর জয়প্রিয়তা। পরিনত হয়েছে কক্সবাজারে বেড়াতে আসা পর্যটকদের আর্কষনের কেন্দ্রবিন্দুতে।
স্যাটেলাইট ভিশন সী স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসাইন নয়ন বলছেন, সরকারী পৃষ্টপোষকতা পেলে প্যারাসেইলিংয়ের মাধ্যমে আরো ভালোভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের ব্র্যান্ডিং করা সম্ভব।
জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ জানান, শুধু প্যারাসেলিং নয়, কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটনকেন্দ্রে হিসেবে গড়ে তুলতে পরিকল্পনা আছে সরকারের।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় তিন থেকে চারশো ফুট উঁচুতে হাওয়ায় ভেসে সাগর, পাহাড় ও সবুজের সৌন্দর্য উপভোগ করে উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা। আবহাওয়া ঠিক থাকলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে এ প্যারাসেইলিং।