রোজ সকালে খান এই ডিটক্স ড্রিংক, খেতেও ভাল আর শরীরও পুষ্টি পাবে
Tweet
ওজন কমাতে ভূমিকা রয়েছে ডিটক্স ওয়াটারের। এছাড়াও গরমের দিনে শরীরকে সতেজ রাখতেও কিন্তু সাহায্য করে এই ডিটক্স ওয়াটার। রোজ খেতে পারলে উপকার পাবেন।
অনেকেরই ধারণা ডিটক্স ওয়াটার শুধুমাত্র ওজন কমানোর জন্যই খাওয়া হয়। তবে এঅ ধারণা কিন্তু ভুল। শরীর সুস্থ রাখতে এবং সঠিক ভাবে ডিটক্সিন করতেই কিন্তু এই ওয়াটার খাওয়ার কথা বলা হয়। বছরভর এই ডিটক্স ওয়াটার বানিয়ে খেতে পারলে খুবই ভাল। তেমনই গরমের দিনেও কিন্তু বানিয়ে খেতে পারেন এই ডিটক্স ড্রিংক। বিষয়টা রোগা কিংবা মোটা নয়- সুস্থ থাকাই কিন্তু একমাত্র উদ্দেশ্য। আর সেক্ষেত্রে ওজন নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকলে শরীর ভাল থাকে। একই সঙ্গে নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবিটিসও। দিনের মধ্যে ১ লিটার ডিটক্স ওয়াটার যদি খেতে পারেন তাহলে তা কিন্তু শরীরের জন্য উপকারী।
ডিটক্স ওয়াটার আদতে কী?
ডিটক্স ওয়াটার হল ফ্রুট ইনফিউডস ওয়াটার। একটু বড় মুখওয়ালা কাঁচের জারের মধ্যে ফলের টুকরো দিয়ে জল ভরে রেখে দিন। অন্তত ৫ থেকে ৬ ঘন্টা তা ফ্রিজের মধ্যে রাখুন। শসা বা আপেল দিলে কিন্তু খোসা ছাড়াবেন না। সেই সঙ্গে লেবু স্লাইস করে ফেলে রাখুন। ভাল গন্ধের জন্য পুদিনা পাতাও দিতে পারেন। এভাবে জল রেখে দুদিন পর্যন্ত খেতে পারেন। ডিটক্স ওয়াটার খেলে যেমন শরীর-মন ভাল থাকে তেমনই কিন্তু শরীরের অতিরিক্ত মেদও ঝরে যায়।
ডিটক্স ওয়াটারের উপকারিতা-
*শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ আর মিনারেল আসে এই ডিটক্স ওয়াটার থেকে।
*শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
*যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্ভাবনা রয়েছে তাঁরাও কিন্তু নিয়মিত ভাবে এই ডিটক্স ওয়াটার খেলে সমস্যার সমাধান হবে।
*ডিটক্স ওয়াটার আমাদের মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে দেয়। ফলে খুব সহজেই ক্যালোরি ঝরে। আর ফল, শাকসবজি দেওয়া এই সব ডিটক্স ওয়াটার খেলে কিন্তু ইমিউনিটি বাড়ে।
*যাঁরা ইউরিন ইনফেকশনে প্রায়শই ভোগেন, তাঁরা যদি এই ডিটক্স ওয়াটার খেতে পারেন তাঁরা কিন্তু উপকার পাবেন। এতে ইউরিনও পরিষ্কার থাকে।
যে ভাবে বানাবেন এই ডিটক্স ওয়াটার-
গ্রিন আপেলের স্লাইস- ৬ থেকে ৭ টুকরো
ধনেপাতা- ১০ টা
একটা গোটা শসা
২ টা পাতি লেবুর রস
আদার রস- ১ চামচ
যেভাবে বানাবেন
শসা ভাল করে দুয়ে নিয়ে খোসা না ছাড়িয়েই কুরে নিন। এবার সবুজ আপেলের স্লাইস করে নিন। এবার ওর মধ্যে লেবুর রস, ধনেপাতা, আদার রস মিশিয়ে নিন। এবার শসার রসের সঙ্গে সামান্য জল মিশিয়ে বাকি উপকরণ মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। ৬ ঘন্টা রেখে তারপর খান। এই ডিটক্স ওয়াটারে কিন্তু ওজন ঝরে। সেই সঙ্গে ডায়াবিটিসও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
অনেকেরই ধারণা ডিটক্স ওয়াটার শুধুমাত্র ওজন কমানোর জন্যই খাওয়া হয়। তবে এঅ ধারণা কিন্তু ভুল। শরীর সুস্থ রাখতে এবং সঠিক ভাবে ডিটক্সিন করতেই কিন্তু এই ওয়াটার খাওয়ার কথা বলা হয়। বছরভর এই ডিটক্স ওয়াটার বানিয়ে খেতে পারলে খুবই ভাল। তেমনই গরমের দিনেও কিন্তু বানিয়ে খেতে পারেন এই ডিটক্স ড্রিংক। বিষয়টা রোগা কিংবা মোটা নয়- সুস্থ থাকাই কিন্তু একমাত্র উদ্দেশ্য। আর সেক্ষেত্রে ওজন নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকলে শরীর ভাল থাকে। একই সঙ্গে নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবিটিসও। দিনের মধ্যে ১ লিটার ডিটক্স ওয়াটার যদি খেতে পারেন তাহলে তা কিন্তু শরীরের জন্য উপকারী।
ডিটক্স ওয়াটার আদতে কী?
ডিটক্স ওয়াটার হল ফ্রুট ইনফিউডস ওয়াটার। একটু বড় মুখওয়ালা কাঁচের জারের মধ্যে ফলের টুকরো দিয়ে জল ভরে রেখে দিন। অন্তত ৫ থেকে ৬ ঘন্টা তা ফ্রিজের মধ্যে রাখুন। শসা বা আপেল দিলে কিন্তু খোসা ছাড়াবেন না। সেই সঙ্গে লেবু স্লাইস করে ফেলে রাখুন। ভাল গন্ধের জন্য পুদিনা পাতাও দিতে পারেন। এভাবে জল রেখে দুদিন পর্যন্ত খেতে পারেন। ডিটক্স ওয়াটার খেলে যেমন শরীর-মন ভাল থাকে তেমনই কিন্তু শরীরের অতিরিক্ত মেদও ঝরে যায়।
ডিটক্স ওয়াটারের উপকারিতা-
*শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ আর মিনারেল আসে এই ডিটক্স ওয়াটার থেকে।
*শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
*যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্ভাবনা রয়েছে তাঁরাও কিন্তু নিয়মিত ভাবে এই ডিটক্স ওয়াটার খেলে সমস্যার সমাধান হবে।
*ডিটক্স ওয়াটার আমাদের মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে দেয়। ফলে খুব সহজেই ক্যালোরি ঝরে। আর ফল, শাকসবজি দেওয়া এই সব ডিটক্স ওয়াটার খেলে কিন্তু ইমিউনিটি বাড়ে।
*যাঁরা ইউরিন ইনফেকশনে প্রায়শই ভোগেন, তাঁরা যদি এই ডিটক্স ওয়াটার খেতে পারেন তাঁরা কিন্তু উপকার পাবেন। এতে ইউরিনও পরিষ্কার থাকে।
যে ভাবে বানাবেন এই ডিটক্স ওয়াটার-
গ্রিন আপেলের স্লাইস- ৬ থেকে ৭ টুকরো
ধনেপাতা- ১০ টা
একটা গোটা শসা
২ টা পাতি লেবুর রস
আদার রস- ১ চামচ
যেভাবে বানাবেন
শসা ভাল করে দুয়ে নিয়ে খোসা না ছাড়িয়েই কুরে নিন। এবার সবুজ আপেলের স্লাইস করে নিন। এবার ওর মধ্যে লেবুর রস, ধনেপাতা, আদার রস মিশিয়ে নিন। এবার শসার রসের সঙ্গে সামান্য জল মিশিয়ে বাকি উপকরণ মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। ৬ ঘন্টা রেখে তারপর খান। এই ডিটক্স ওয়াটারে কিন্তু ওজন ঝরে। সেই সঙ্গে ডায়াবিটিসও নিয়ন্ত্রণে রাখে।