কর্মী সঙ্কটে জ্যামাইকার পর্যটন শিল্প
Tweet
জ্যামাইকার অর্থনীতির চালিকা শক্তি পর্যটন ও কৃষি। বিশ্বব্যাপী কোভিড সংক্রমণের প্রভাব জ্যামাইকার পর্যটন খাতেও পড়েছিল। কোভিপ পরবর্তী সময়ে সাদা বালির সৈকতে পর্যটকরা ফিরে আসতে শুরু করলেও কর্মী সঙ্কটে ভুগছে জ্যমাইকার পর্যটন শিল্প।
কোভিড-১৯ এর কারণে পর্যটকের সংখ্যা কমে গেলে হোটেল, রেস্তরা, পরিবহন ও পর্যটন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সেবাপ্রতিষ্ঠান কর্মী ছাটাইয়ে বাধ্য হয়। কোভিডের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের ফলে বেকারত্বের হার কমপক্ষে ১৯৭০ এর দশক থেকে সর্বনিম্ন স্তরে নেমে এসেছে।
সম্প্রতি জ্যামাইকার পর্যটন মন্ত্রী এডমন্ড বার্টলেট বলেন, ২০১৯ সালের তুলনায় বর্তমানে পর্যটান খাত হতে আয় ২০শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। জ্যামাইকার পর্যটন গন্তব্যগুলিতে পর্যটকরা ফিরে আসতে শুরু করেছে। কিন্তু কোভিড-১৯ এর কারণে জ্যামাইকার পর্যটন শিল্প হতে প্রায় বিশ শতাংশ কর্মী ঝরে গেছে। হোটেল, রেস্তোরাঁ, পরিবহন এবং পর্যটন সেবা সংস্থাগুলির ঝরে যাওয়া কর্মীদের ফিরিয়ে আনা সহজ মনে হলেও আসলে কাজটি অত্যন্ত কঠিন। এই সমস্যা সমাধানে পর্যটন খাতে প্রশিক্ষিত কর্মী গড়ে তুলতে কিছুটা সময় লাগবে।
জ্যামাইকার বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং (বিপিও) এবং হসপিটালিটি সেক্টরে শ্রমের ঘাটতি শীঘ্রই শেষ হবে না বলে গত ডিসেম্বরেই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন জ্যামাইকা এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (জেইএফ) সভাপতি ডেভিড ওয়ান।