বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ও বিপজ্জনক কয়েকটি বিমানবন্দর
Tweet
ফোর্বসের এক আর্টিকেলে এভিয়েশন গ্লোবাল ইনসিডেন্ট ম্যাপ অনুসারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে ৫০০ জরুরি অবতরণের সময় যে ২০ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে তার কোনটি বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ছিল না। তবুও কিছু বিমানবন্দর সম্পর্কে জানাবো যেগুলো তাদের অবস্থান, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, দুরূহ অবতরণ এবং আকারে ছোট রানওয়ের জন্য পৃথিবীজুড়ে খুবই বিপদজনক বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত।
ভুটানের পারো বিমানবন্দর
বিশ্বের সবচাইতে মারাত্মক ও বিপদজনক বিমানবন্দরের তালিকা তৈরি করলে ভুটানের পারো বিমানবন্দরের নাম সবার ওপরেই থাকবে। জেনে অবাক হবেন যে, সর্বসাকুল্যে মাত্র ৮ জন পাইলটকে এই বিমানবন্দরে অবতরণ করার ক্ষেত্রে যোগ্যতাসম্পন্ন হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দেড় মাইল উপরে অবস্থিত, যার চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে ১৮,০০০ ফুটেরও দীর্ঘ সব চূড়া। অপরদিকে বিমানবন্দরটির রানওয়েটি মাত্র ৬,৫০০ ফুট লম্বা। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এমন উঁচুতে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও এত ছোটো রানওয়ে পৃথিবীতে খুব একটা নেই। তাই এই রানওয়েতে অবতরণের সময় যাত্রীদের স্নায়ুর উপর যে অনেক বেশিই চাপ পড়ে তা বলাই বাহুল্য।
ফ্রান্সের করচিভেল এয়ারপোর্ট
এই বিমানবন্দর সমুদ্রতল থেকে প্রায় ৬ হাজার ৫৮৮ ফিট উঁচুতে অবস্থিত। এটির রানওয়ে মাত্র ১৭৬২ ফুট লম্বা। ফ্রান্সে অবস্থিত এই এয়ারপোর্টের রানওয়েটি খুবই ছোট। উঁচু পাহাড় এবং বরফ দ্বারা আবৃত এই এয়ারপোর্টে ল্যান্ডিং করাটা খুবই বিপদজনক। ছোট আকারের বিমানগুলি এখানে ওঠানামা করে, মেঘ এবং ঘন কুয়াশার জন্য এখানে বিমান অবতরণ করাটা খুবই বিপদজনক। বিশ্বের ভয়ংকর ও বিপদজনক এয়ারপোর্টি গুলোর মধ্যে একটি। কারণ ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য ল্যান্ডিং করাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়াও এটির রানওয়ে সমতল নয় রানওয়েটি একটি ঢালানের উপর অবস্থিত। এটিকে বিশ্বের তৃতীয় ভয়ংকরতম এয়ারপোর্টে হিসাবে ধরা হয়।
ফোর্বসের এক আর্টিকেলে এভিয়েশন গ্লোবাল ইনসিডেন্ট ম্যাপ অনুসারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে ৫০০ জরুরি অবতরণের সময় যে ২০ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে তার কোনটি বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ছিল না। তবুও কিছু বিমানবন্দর সম্পর্কে জানাবো যেগুলো তাদের অবস্থান, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, দুরূহ অবতরণ এবং আকারে ছোট রানওয়ের জন্য পৃথিবীজুড়ে খুবই বিপদজনক বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত।
ভুটানের পারো বিমানবন্দর
বিশ্বের সবচাইতে মারাত্মক ও বিপদজনক বিমানবন্দরের তালিকা তৈরি করলে ভুটানের পারো বিমানবন্দরের নাম সবার ওপরেই থাকবে। জেনে অবাক হবেন যে, সর্বসাকুল্যে মাত্র ৮ জন পাইলটকে এই বিমানবন্দরে অবতরণ করার ক্ষেত্রে যোগ্যতাসম্পন্ন হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দেড় মাইল উপরে অবস্থিত, যার চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে ১৮,০০০ ফুটেরও দীর্ঘ সব চূড়া। অপরদিকে বিমানবন্দরটির রানওয়েটি মাত্র ৬,৫০০ ফুট লম্বা। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এমন উঁচুতে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও এত ছোটো রানওয়ে পৃথিবীতে খুব একটা নেই। তাই এই রানওয়েতে অবতরণের সময় যাত্রীদের স্নায়ুর উপর যে অনেক বেশিই চাপ পড়ে তা বলাই বাহুল্য।
ফ্রান্সের করচিভেল এয়ারপোর্ট
এই বিমানবন্দর সমুদ্রতল থেকে প্রায় ৬ হাজার ৫৮৮ ফিট উঁচুতে অবস্থিত। এটির রানওয়ে মাত্র ১৭৬২ ফুট লম্বা। ফ্রান্সে অবস্থিত এই এয়ারপোর্টের রানওয়েটি খুবই ছোট। উঁচু পাহাড় এবং বরফ দ্বারা আবৃত এই এয়ারপোর্টে ল্যান্ডিং করাটা খুবই বিপদজনক। ছোট আকারের বিমানগুলি এখানে ওঠানামা করে, মেঘ এবং ঘন কুয়াশার জন্য এখানে বিমান অবতরণ করাটা খুবই বিপদজনক। বিশ্বের ভয়ংকর ও বিপদজনক এয়ারপোর্টি গুলোর মধ্যে একটি। কারণ ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য ল্যান্ডিং করাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়াও এটির রানওয়ে সমতল নয় রানওয়েটি একটি ঢালানের উপর অবস্থিত। এটিকে বিশ্বের তৃতীয় ভয়ংকরতম এয়ারপোর্টে হিসাবে ধরা হয়।
নেদারল্যান্ডের প্রিন্সেস জুলিয়ানা এয়ারপোর্ট
প্রিন্সেস জুলিয়ানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর যখন প্রথমবার ভয়ানক রানওয়ের বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিতি লাভ করে তখন অনেকেই বলেছিলেন এটিকে বন্ধ করে দিতে। বিশেষ করে বিমান দুর্ঘটনার ঘটনাগুলোকে মোটেই হেলার নয় বলেই মত দিয়েছিলেন অনেকে। এ বিমানবন্দরটি রয়েছে পূর্ব ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের সেন্ট মার্টিনে। নেদারল্যান্ডের যে অংশে এখনো নিয়মিত বিমান অবতরণে আগে বিশেষভাবে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য পাইলটদের বলা হয় তার একটি এই বিমানবন্দর। এ অঞ্চলের মধ্যে এটি ২য় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরটি যখন নির্মাণ করা হয়েছিল তখন কিন্তু অবস্থা এতটা প্রসারিত ছিল না যে নিরাপত্তার দিকটি বিবেচ্য হবে। আসলে বিমানবন্দরটি নির্মাণ করা হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ১৯৪২ সালে। ১৯৪৪ সালে নেদারল্যান্ডসের সম্রাজ্ঞী জুলিয়ানা এ বিমানবন্দরে প্রথম ল্যান্ড করলে তার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। বিমানবন্দরের ল্যান্ডিং স্ট্রিপ খুবই ছোট যা প্রায় ২১৮০ মিটার মাত্র। এত ছোট রানওয়ের আসল কারণ ছিল যুদ্ধবিমানের ছোট রানওয়ে ধরে ছুটে চলা। যাত্রী পরিবহনের চেয়েও তাই বিশেষ দৃষ্টি ছিল যুদ্ধবিমানগুলোতে করে গোলাবারুদ পরিবহন।
ফোর্বসের এক আর্টিকেলে এভিয়েশন গ্লোবাল ইনসিডেন্ট ম্যাপ অনুসারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে ৫০০ জরুরি অবতরণের সময় যে ২০ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে তার কোনটি বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ছিল না। তবুও কিছু বিমানবন্দর সম্পর্কে জানাবো যেগুলো তাদের অবস্থান, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, দুরূহ অবতরণ এবং আকারে ছোট রানওয়ের জন্য পৃথিবীজুড়ে খুবই বিপদজনক বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত।
ভুটানের পারো বিমানবন্দর
বিশ্বের সবচাইতে মারাত্মক ও বিপদজনক বিমানবন্দরের তালিকা তৈরি করলে ভুটানের পারো বিমানবন্দরের নাম সবার ওপরেই থাকবে। জেনে অবাক হবেন যে, সর্বসাকুল্যে মাত্র ৮ জন পাইলটকে এই বিমানবন্দরে অবতরণ করার ক্ষেত্রে যোগ্যতাসম্পন্ন হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দেড় মাইল উপরে অবস্থিত, যার চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে ১৮,০০০ ফুটেরও দীর্ঘ সব চূড়া। অপরদিকে বিমানবন্দরটির রানওয়েটি মাত্র ৬,৫০০ ফুট লম্বা। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এমন উঁচুতে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও এত ছোটো রানওয়ে পৃথিবীতে খুব একটা নেই। তাই এই রানওয়েতে অবতরণের সময় যাত্রীদের স্নায়ুর উপর যে অনেক বেশিই চাপ পড়ে তা বলাই বাহুল্য।
ফ্রান্সের করচিভেল এয়ারপোর্ট
এই বিমানবন্দর সমুদ্রতল থেকে প্রায় ৬ হাজার ৫৮৮ ফিট উঁচুতে অবস্থিত। এটির রানওয়ে মাত্র ১৭৬২ ফুট লম্বা। ফ্রান্সে অবস্থিত এই এয়ারপোর্টের রানওয়েটি খুবই ছোট। উঁচু পাহাড় এবং বরফ দ্বারা আবৃত এই এয়ারপোর্টে ল্যান্ডিং করাটা খুবই বিপদজনক। ছোট আকারের বিমানগুলি এখানে ওঠানামা করে, মেঘ এবং ঘন কুয়াশার জন্য এখানে বিমান অবতরণ করাটা খুবই বিপদজনক। বিশ্বের ভয়ংকর ও বিপদজনক এয়ারপোর্টি গুলোর মধ্যে একটি। কারণ ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য ল্যান্ডিং করাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়াও এটির রানওয়ে সমতল নয় রানওয়েটি একটি ঢালানের উপর অবস্থিত। এটিকে বিশ্বের তৃতীয় ভয়ংকরতম এয়ারপোর্টে হিসাবে ধরা হয়।
নেদারল্যান্ডের প্রিন্সেস জুলিয়ানা এয়ারপোর্ট
প্রিন্সেস জুলিয়ানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর যখন প্রথমবার ভয়ানক রানওয়ের বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিতি লাভ করে তখন অনেকেই বলেছিলেন এটিকে বন্ধ করে দিতে। বিশেষ করে বিমান দুর্ঘটনার ঘটনাগুলোকে মোটেই হেলার নয় বলেই মত দিয়েছিলেন অনেকে। এ বিমানবন্দরটি রয়েছে পূর্ব ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের সেন্ট মার্টিনে। নেদারল্যান্ডের যে অংশে এখনো নিয়মিত বিমান অবতরণে আগে বিশেষভাবে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য পাইলটদের বলা হয় তার একটি এই বিমানবন্দর। এ অঞ্চলের মধ্যে এটি ২য় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরটি যখন নির্মাণ করা হয়েছিল তখন কিন্তু অবস্থা এতটা প্রসারিত ছিল না যে নিরাপত্তার দিকটি বিবেচ্য হবে। আসলে বিমানবন্দরটি নির্মাণ করা হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ১৯৪২ সালে। ১৯৪৪ সালে নেদারল্যান্ডসের সম্রাজ্ঞী জুলিয়ানা এ বিমানবন্দরে প্রথম ল্যান্ড করলে তার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। বিমানবন্দরের ল্যান্ডিং স্ট্রিপ খুবই ছোট যা প্রায় ২১৮০ মিটার মাত্র। এত ছোট রানওয়ের আসল কারণ ছিল যুদ্ধবিমানের ছোট রানওয়ে ধরে ছুটে চলা। যাত্রী পরিবহনের চেয়েও তাই বিশেষ দৃষ্টি ছিল যুদ্ধবিমানগুলোতে করে গোলাবারুদ পরিবহন।
আইসল্যান্ডের আইস রানওয়ে
বিশ্বের সবচেয়ে শীতলতম স্থানের বিমানবন্দরটি যে খুব একটা সুবিধাজনক হবে না তা আন্দাজ করাই যায়। আসলে এখানে কোনো সত্যিকারের রানওয়েই নেই। বিমান যেখানে অবতরণ করে সেটি শুধু পরিষ্কার করা বরফ এবং তুষারে আচ্ছাদিত স্থান। এখানকার রানওয়েতে অবতরণের সময় যে বিষয়টি সবার আগে মাথায় রাখতে হয় তা হলো বিমানটির ওজন। এজন্য অবতরণের পূর্বেই প্রত্যেকটি বিমানের যথাযথ ওজন মাপা হয়। কারণ ওজন একটু বেশি হলেই তা বরফের রানওয়ে ভেঙ্গে ফেলতে পারে। আর অতিরিক্ত ওজনের কারণে যে সমস্যা হবে তা হলো বিমানটি বরফের রানওয়েতে থাকা তুষারে আটকেও যেতে পারে।
নেপালের লুকলা এয়ারপোর্ট
যদি আপনি এভারেস্টের চূড়ায় চড়তে চান তাহলে আপনাকে লুকলা এয়ারপোর্টে আসতেই হবে। কারণ মাউন্ট এভারেস্টে চড়ার জন্য লুকলাতে বেসক্যাম্প বানানো হয়েছে। সমুদ্রতল থেকে এর উচ্চতা প্রায় ৯ হাজার ৩৩৪ ফিট , এই এয়ারপোর্টের রানওয়ে খুবই ছোট এবং ভয়ংকর, লুকলা এয়ারপোর্টের রানওয়ের দৈর্ঘ্য মাত্র ১৭২৯ ফিট। এখানকার পাহাড়ি হাওয়া এবং ভয়ংকর প্রাকৃতিক পরিবেশ এই এয়ারপোর্টকে আরো বিপদজনক করে তুলেছে। শুধু তাই নয় এয়ারপোর্টের রানওয়ে যেখানে শেষ হয়েছে সেখান থেকে শুরু হয়েছে গভীর খাঁদ। রানওয়ের শেষ প্রান্তে এই ৬০০ ফুট গভীর খাদে পরার মানে হচ্ছে সাক্ষাত মৃত্যু অর্থাৎ এই এয়ারপোর্টে উড়োজাহাজ টেকঅফ এবং ল্যান্ডিং করার সময় পাইলটকে খুবই সজাগ থাকতে হয় এখানে কোন ভুল করার জায়গা নেই একটি ভুল ডেকে আনতে পারে হাজারো মানুষের মৃত্যু। এখানে বেশিরভাগ সময় ছোট আকারের বিমানগুলি ওঠানামা করে। উচ্চতা এবং ভয়ংকর ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য এই এয়ারপোর্টটি বিশ্বের ভয়ংকর এয়ারপোর্ট গুলির মধ্যে প্রথম স্থানে অধিকার করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট এয়ারপোর্ট
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট এয়ারপোর্টের আয়তন মাত্র ৪০০ মিটার। এটির নাম সাবা এয়ারপোর্ট, পুর্বে নাম ছিল রাসকিন এয়ারপোর্ট। এটি নেদারল্যান্ডের ক্যারিবিয়ান সমুদ্রের সাবা দ্বীপে অবস্থিত। দেখলেই ভয় লাগবে। সামান্য একটু জায়গার ওপর এয়ারপোর্ট, ল্যান্ডিং এর সময়; সময় মতো বিমানের ব্রেক না কষলে হয়তো অপরদিকে গিয়ে পানিতে পড়তে হবে।