ঘুরে আসুন রাতারগুল
Tweet
জলাভূমির মধ্যে কোমর ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছের বিশাল এক জঙ্গল। এতই ঘন জঙ্গল যে ভিতরের দিকটায় সূর্যের আলো গাছের পাতা ভেদ করে জল ছুঁতে পারে না। পুরাতন দুটি বড় জলাশয় ছাড়াও ২০১০-১১ সালে রাতারগুল বনের ভেতরে পাখির আবাস্তল হিসেবে ৩.৬ বর্গকিলোমিটারের একটি বড় লেক খনন করা হয়্ শীতে এ জলাশয়ে বসে নানান পাখির মিলন মেলা। রাতারগুলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য লেখায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এই বনের সুধা নিতে হলে যেতে হবে সেখানে। জঙ্গলের একবোরে শুরুর দিকেটায় মুতার বন। রাতারগুল একটি প্রাকৃতিক বন। এরপরেও বন বিভাগ হিজল, বরুণ, করচ আর মুতাসহ কিছু জলবান্ধব জাতের গাছ লাগিয়ে দেয় এ বন্ েএছাড়াও রাতারগুলের গাছপালার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- কদম, জালিবেত, অর্জুনসহ জলসহিষ্ণু প্রায় ২৫ প্রজাতির গাছপালা। রাতারগুলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য লেখায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এই বনের সুধা নিতে হলে যেতে হবে সেখানে। জঙ্গলের একেবারে শুরুর দিকটায় মুতার বন। রাতারগুল একটি প্রাকৃতিক বন। এরপরেও বন বিভাগ হিজল, বরুণ, করচ আর মুতাসহ কিছু বলবান্ধব জাতের গাছ লাগিয়ে দেয় এ বনে। এছাড়াও রাতারগুলের গাছপালার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- কদম, জালিবেত, অর্জুনসহ জলসহিষ্ণু প্রায় ২৫ প্রজাতির গাছপালা। রাতারগুলকে স্থানীয়রা সুন্দরবন বলে, তাই মোটরঘাটে নেমে বলতে হবে সুন্দরবন যাব। ডিঙিতে বসা যাবে ৪ জন করে। আর ভাড়া পড়বে ৪০০ টাকার মতো। এই বন বছরের ৫-৬ মাস সম্পূর্ণ পানির নিচে থাকে। বাকি মাসগুলো পানি বিহীন থাকে। এজন্য এই বন ভ্রমণের ক্ষেত্রে সময়টা একটা বড় ফ্যাক্টর। শুকনো ঘুরে তেমন একটা লাভ হয় না। জুলাই থেকে অক্টোবর রাতারগুল ভ্রমণের উপযুক্ত সময়।
কীভাবে যাওয়া যায়
ঢাকা হতে সড়ক,রেল কিংবা আকাশ পথে সিলেট এবং সেখান থেকে যে কোন যানবাহনে সহজেই এখানে যাওয়া যায়। কদমতলী বাস স্ট্যান্ড থেকে রাতারগুলের দূরত্ব ২৬ কি.মি.।
কোথায় থাকবেন
হোটেল হিল টাউন, গুলশান, দরগা গেইট, সুরমা কায়েকোবাদ ইত্যাদি। সিলেট শহরের এসব হোটেল গুলির যেকোন একটা আপনার প্রয়োজন ও সামর্থ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন। রুম ভাড়া ৫০০-৫০০০ টাকা।
কী খাবেন
খাওয়ার জন্য রয়েছে জিন্দাবাজার পাঁচভাই, পানসী ও পালকি এবং আম্বরখানায় ডিঙ্গি, হাবিব রেস্টুরেন্ট এবং ইষ্টিকুটুম। দুপুরের খাবার ইচ্ছে করলে ১২০ টাকার মধ্যে করতে পারবেন।